|| ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
খুলনার দাকোপের বানীশান্তা বাজার সুন্দরবন জামে মসজিদ নির্মাণে দুর্ণিতী ও অনিয়মের বিরুদ্ধে মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সভা-দৈনিক বাংলার অধিকার
প্রকাশের তারিখঃ ২৮ মে, ২০২২
খুলনার দাকোপের বানীশান্তা বাজার সুন্দরবন জামে মসজিদের ভবন নির্মাণে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যপক দুর্নিতী ও অনিয়মের অভিযোগে মানব বন্ধন করেছে ধর্মপ্রান মুসাল্লিরা।
২৭ মে শুক্রবার জুমার নামাজের পর মুসল্লিরা মসজিদ চত্তরে মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেন।
এ সময় তারা বলেন মসজিদের নুতন ভবন নির্মাণ কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নিতী করেছে ঠিকাদার এনায়েত শরীফ, সিডিউল অনুযায়ী কাজ সম্পুর্ন না করে সমদ্বয় বিল উত্তোলন করে নিয়েছে।
মুসাল্লিদের দাবী" ফিরিয়ে দাও আমাদের কাঁচাঘর ঝুঁকিপুর্ণ ভবন চাইনা "
মসজিদের সভাপতি মখলেসুর রহমান বলেন বৃষ্টি হলে ছাদ থেকে পানি গড়িয়ে পড়ছে বৃষ্টির পানি ছাদে জমে থাকছে ছাদের রড বেরিয়ে গেছে মাত্র কয়েক মাস হলো ছাদ ঢালাই হয়েছে তা যদি এখন ফাটল ধরে বাকি দিন গুলা কিহবে।
মসজিদের সম্পাদক সেলিম শেখ বলেন মসজিদের কোন কাজই নিয়ম অনুযায়ী হয়নি। এখনই অনেক কাজ বাকি আছে। ঠিকাদার কে ফোন করলে বলে আমাদের যে কাজ করার কথা সব শেষ করেছি।
মসজিদ নির্মাণ এর বাজেট ছিলো ১৮ লক্ষ৫৮ হাজার
পাঁচশত ছে চল্লিশ টাকা তাছাগা মসজিদ কমিটি নিজ
তহবিল থেকে মালামাল কিনে দিয়েছি।ৃএখন তারা কাজ না করে বিল তুলে নিয়েছে। উপজেলা পৌকশলী কাজের মান না দেখে কিভাবে তার বিল দিলো এ নিয়ে
মুসণ্ণিদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে।
এছাড়া বক্তব্য করেন খান সাহেব, আবেদ খান, লাল মিয়া পাঠ ওয়ারী, মতিন পাঠওয়ারী, সোহেল পাঠ ওয়ারী সহ শত শত মুসল্লীরা। মসজিদটি নির্মাণের সাবকন্টাক্টর বানিশান্তা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান এনায়েত শরিফ বলেন কাজের মুল ঠিকাদার হচ্ছে তেরখাদার মেসার্স মাষ্টার এন্টারপ্রাইজ এর ওহিওল তিনি আমাকে কাজটি করার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। আমি কাজটা করছিলাম কিন্তু কন্টাক্টার আর টাকা দিচ্ছে না তাই আমি কাজ করতে পারছি না। তার সাথে প্রতিনিয়ত ফোনে কথা বলছি সে কোন টাকা দিচ্ছে না সে টাকা দিলে আমি বাকি কাজ করে দেব। টাকা না দিলে মসজিদের বাকি কাজ আমার পক্ষে করে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মসজিদ কমিটির দাবী একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের শুভংকরের ফাকি সংশিষ্ঠ কতৃপক্ষের তদন্ত পুর্বক আইননুগ ব্যবস্হা গ্রহন করার প্রয়োজন বলে মনে তমকরে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.