|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
মতলব উত্তরে বেরিবাঁধে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান-দৈনিক বাংলার অধিকার
প্রকাশের তারিখঃ ২৬ মে, ২০২২
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের বেরিবাঁধের ওপর নির্মাণাধীন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) সকাল ১০টা থেকে উদ্দমদী পাম্প হাউজ থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় জনতা বাজারে গিয়ে শেষ হয়।
উদ্দমদী পাম্প হাউজ থেকে জনতা বাজার পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে অবস্থিত অবৈধ ঘরবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভেকোর সাহায্যে ভেঙে ফেলা হয়েছে।
১৯৮৭-৮৮ অর্থ বছরে ১৭হাজার ৫শ হেক্টর ভূমি অধিগ্রহণ করে মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এতে ৬০.৬১ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রয়েছে। মেঘনা ধনাগোদা বেরিবাঁধে যত অবৈধ স্থাপনা রয়েছে,সব গুলোই ভেঙে ফেলা হবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে ৫ হেক্টর ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। এতে প্রায় ৫০ কোটি টাকার সম্পদ উদ্ধার করেছে।
উচ্ছেদ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ কুদ্দুস, উপজেলা নিবার্হী অফিসার (ইউএনও) গাজী শরিফুল হাসান,
, মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি)হেদায়েত উল্লাহ, মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী
মামুন হাওলাদার,উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী
ওয়াহেদুর রহমান ভূঁইয়া, রাজস্ব কর্মকর্তা রেজাউল করিম, মতলব উত্তর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু হানিফ,
উপ-সহকারী প্রকৌশলী সালা উদ্দিন, জামাল হোসেন, আতিকুর রহমান, তন্ময়, আলমাছ মিয়া, আবুল হাসনাত, সার্ভেয়ার তানজিলুর রহমান প্রমুখ।
মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার জানান,
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে মেঘনা ধনাগোদা বেরিবাঁধের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত চলে। এতে ৫ হেক্টর ভূমি উদ্ধার হয়েছে।যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ কোটি। তিনি বলেন, আমাদের এ উচ্ছেদ অভিযান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.