দিনাজপুরের পার্বতীপর থানাধীন সোনাপুকুর পশ্চিমপাড়ায় মেয়ে পছন্দ করে বিয়ে না করায় আনুষ্ঠানিকতার খরচের টাকা ফেরত চাওয়ায় মেয়ের খালুকে মারধর ।
জানা যায় মেয়ের খালু মোঃ আবুল কালাম আজাদ ( ৫২ ) , পিতা - মৃত অহির উদ্দিন , সাং - সোনাপুকুর , থানা - পার্বতীপুর , জেলা - দিনাজপুর । প্রায় ০৬ মাস পূর্বে একই এলাকার মোঃ টেপু ( ৫৩ ) , পিতা - মৃত আমজাদ হোসেন , উভয় সাং - সোনাপুকুর পশ্চিমপাড়া , থানা - পার্বতীপুর , জেলা - দিনাজপুর আমার পূর্ব - পরিচিত হওয়ায় তাহার ছেলে মোঃ রমজান ( ২২ ) , এর বিবাহ দিবে মর্মে জানায় । তার কথামতে আমি আমার আমার ভাগনী মোছাঃ শানু আক্তার ( ২১ ) , পিতা - মোঃ সাজেদুল ইসলাম , সাং - ধোলাইঘাট বালাপাড়া , থানা - বদরগঞ্জ , জেলা - রংপুর আনুষ্ঠানিক ভাবে দেখাই এক পযায়ে তার পরিবারের লোকজন আমার ভাগনীকে পছন্দ করে ও যাবতীয় লেনদেন ঠিক করিয়া বিবাহের দিন ধার্য হয় । ধার্য তারিখের পর হইতে ছেলে পরিবার টালবাহানা করিয়া আসিতেছে ।এবং অন্যত্র মেয়ে দেখিতেছে আমি টেপুর কাছে জানতে চাইলে সে জানায় আমার ছেলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনিতে চাকরী করে অন্যত্র আমার ছেলেকে যৌতুক বেশি দিচ্ছে যে টাকা বেশি দিবে আমি সেখানেই ছেলেকে বিয়ে দিব । ২৫/০১/২০২২ তারিখ বেলা অনুমান ১১.০০ ঘটিকার সময় আবুল কালাম আজাদ সোনাপুকুর চাকলা বাজারস্থ টিভি মেকার মোঃ শামিম এর দোকানের সামনে মোঃ টেপুকে দেখিতে পাইয়া তাহার ছেলের সহিত আমার ভাগনীর বিবাহ না দেওয়া কারন ও দেখাশোনা অনুষ্ঠানের খরচের টাকা ফেরত চাইলে মোঃ রমজান ( ২২ ) , পিতা - মোঃ টেপু , মোঃ আঃ কাদের ( ৪০ ) , উভয় সাং- সাং - সোনাপুকুর পশ্চিমপাড়া , থানা - পার্বতীপুর , জেলা - দিনাজপুরগন সহ অজ্ঞাতনামা ৪-৫ জন আমার উপর উত্তেজিত হইয়া আমাকে এলোপাথারী কিলঘুষি মারিয়া শরিরের বিভিন্ন স্থানে ছিলাফোলা কালশিরা জখম করে আমার সার্টের বুক পকেটে থাকা নগদ ৩৫,০০০ ( পয়ত্রিশ হাজার ) টাকা অসৎ উদ্দেশ্যে বাহির করিয়া নেয় । আমার ডাক - চিৎকারে সাক্ষী মোঃ গোলো ( ৫৫ ) , পিতা - মৃত বগা , মোঃ আনজু ( ৫৫ ) , পিতা - মৃত কফিল উদ্দিন , উভয় সাং - সোনাপুকুর মাঝাপাড়া , থানা - পার্বতীপুর , জেলা - দিনাজপুরদ্বয় সহ আশপাশের লোকজন আগাইয়া আসিয়া বিবাদীগনের হাত হইতে আমাকে রক্ষা করে । উক্ত সময় টেপু ও তার ছেলে রমজান আমাকে উদ্দেশ্য করিয়া বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি , হুমকি প্রদান করিয়া চলিয়া যায় । লোকমুখে উক্ত সংবাদ পাওয়ার পর আমার পরিবারে লোকজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হইয়া আমাকে বাড়ীতে লইয়া যায় এবং স্ত্রী মোছাঃ গোলাপী বেগম ( ৩২ ) ও ছোটভাই মোঃ হাসিনুল ( ৪০ ) আমাকে অসুস্থ্য দেখিয়া দ্রুত চার্জার ভ্যানযোগে পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে লইয়া গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করায়
এ ব্যাপারে টেপু ও তার ছেলে রমজার এর সাথে কথা বলতে চাইলে তারা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হয়নি ।