এলাকায় এ নিয়ে চরম থমথমে অবস্থা বিরাজমান ছিলো। আমরা আজ সকালে এলাকাটি পরিদর্শন করি, চাঁদপুর জেলায় এমন একটি ঘটনা ঘটবে আমরা কখনই আশাবাদী নই।আমরা হিন্দু মুসলিম সবসময়ই একে অপরের বন্ধু।
তিনি আরও বলেন, আমরা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে কথা বলেছি তারা আমাদের জানিয়েছেন, এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে সকল প্রকার পদক্ষেপ নিবেন। আমরা খোজ নিয়ে জানি যে, হাজীগঞ্জ উপজেলার পূর্ব গন্ধব্যপুর ও পূর্ব হরিপুর গ্রামের গন্ধব্যপুর গুচ্ছগ্রাম বালুর মাঠে শুক্রবার বিকেল ৩- ৩ঃ৩০ ঘটিকার সময় গুচ্ছ গ্রাম বনাম পূর্ব গন্তব্যপুরের ছোট ছোট ছেলেদের মধ্যে ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। একপর্যায়ে তীব্র প্রতিযোগিতামূলক মেছে গন্ধব্যপুরের পক্ষে একটি গোল দিলে গুচ্ছগ্রামের পক্ষ ঐ গোলটি মেনে নেয়নি। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মাঝে কথা কাটাকাটি শুরু হলে একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রুপ নেয়। কালা চন্দ্র দাসের মাথার আঘাত খুব মারাত্মক হওয়ায় তাকে হাজীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। বর্তমানে তার অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। খবর পেয়ে হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস আই হারনুর রশিদ কে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গণনাস্থলে পাঠালে পরিস্থিতি সাময়িক ভাবে নিয়ন্ত্রণে আসে।এখনও কোন মামলা হয়নি,যে কোন সময়ই মামলার পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে মামলা করা হবে বলে জানিয়েছেন। ভুক্তভোগী পরিবার গুলো। এসময় উপস্থিত ছিলেন শিবু চন্দ্র দাস ও যুব মহাজোট জোটের অন্যান নেতারা উপস্থিত ছিলেন