১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস।
২০০৮ সাল তখন দেশে ফখরুদ্দিন সরকারের জরুরী অবস্থা। দেশে সকল প্রকার রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ। ২০০৮ সালের ১৫ ই আগস্ট বংগবন্ধু শেখ মুজিবের মৃত্যুবার্ষিকী সারাদেশে সামরিক সরকারের চাপে বংগবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী পর্যন্ত হচ্ছেনা খুব খারাপ লাগতেছে ভাবলাম কিছু একটা করতে হবে, প্রথমে ই আলাপ করলাম হিসাব বিজ্ঞান ট্রেডের শিক্ষক মিজান স্যারের সাথে, স্যার সাহস দিলেন উপদেশ ও দিলেন, সিদ্বান্ত নিলাম ''শোকাবহ আগস্ট'' রচনা প্রতিযোগিতা। এর পরই বিভিন্নভাবে শুরু হলো জরুরি অবস্থা দিয়ে যেন শোক দিবস পালন না করি, কিন্ত কে শুনে কার কথা, মিজান স্যারকে নিয়েই চলে গেলাম বই কিনতে সেখানে সহযোগিতা করলেন সাথী লাইব্রেরির সুমন ভাই। বই কিনে নিয়ে আসলাম। প্রত্যেক রুমে গিয়ে বলে দিয়ে আসলাম সকল শিক্ষার্থী দের ১৫ ই আগস্ট'' উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতা হবে, যাহারা অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক প্রস্তুতি নিয়ে আসবে। এর ভেতর শুরু হয়ে গেলো রচনা প্রতিযোগিতা বন্ধ করার বিভিন্ন কৌশল, অপ্রিয় হলেও সত্য ১৫ ই আগস্টের দিন প্রচুর বৃষ্টি শুরু হলো, মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো, যদি স্টুডেন্ট বৃষ্টির কারনে না আসে? যাক বৃষ্টির মধ্যেও ভালো উপস্থিতি হলো, শুরু হল রচনা প্রতিযোগিতা, আমাকে সহযোগিতা করতে এগিয়ে এলো বাকিলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, নাজমুল হাসান নয়ন ভাইয়ের ছোট ভাই আমার বন্ধু কামরুল হাছান, চাদখার বাজারের মাইনুদ্দিন, রচনা প্রতিযোগিতা শেষ হলো, খাতা মূল্যায়ন করলেন মিজান স্যার পুরস্কার দিলেন বিজয়ীদের হাতে মিজান স্যার।আজ ২০২১ শোকাবহ আগস্ট''
কিন্ত আজ বলাখাল জে এন কলেজে, ১৫ ই আগস্ট'' শোক দিবস পালিত হলো খুব জাঁকজমক করে।দাঁতের সমস্যা আজই আসুন হাজীগঞ্জ
আল্লাহ ১৯৫২ সাল থেকে এই পর্যন্ত যত বীর সন্তান এই দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন সবাইকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন। মো: শাহনেওয়াজ মুন্সী সাবেক সভাপতি, রাজারগাও ইউনিয়ন ছাত্রলীগ