|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
আর এম পির মান সম্মান নষ্ট করছে এস আই মকবুল ৩য় পর্ব- দৈনিক বাংলার অধিকার
প্রকাশের তারিখঃ ৫ আগস্ট, ২০২১
দেশবাসী জখন মহামারী করোনা ভাইরাস নিয়ে ব্যস্ত, ঠিক সেই সময়ে নিজের চেয়ার এবং পোষাক কে ঢাল বানিয়ে করছেন বিভিন্ন অপকর্ম, টাকার জন্য ফাঁসাচ্ছেন অহসহায় দিনমুজুর মানুষদেরকে মিথ্যা মাদক মামলায়, চালাচ্ছেন গ্রেফতার বাণিজ্য, বিভিন্ন জুয়ার স্পর্ট এবং নিচ্ছেন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও লক্ষীপুরসহ রাজপাড়া থানায় এলাকার দেহ ব্যবসায়িক হোটেল হোটেল মেঘনা,হোটেল ফাল্গুনী, হোটেল ড্রিম,হোটেল জমজম সহ,,,একাধিক হোটেল ও ক্লিনিক এর মাসোহারা এস আই মকবুলের পকেটে
মধু ফাঁদ পাতা দেহ ব্যবসায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাড়ীর নিকট থেকে মাসিক মাসোহারা।সরকার ও দেশবাসী জখন দেশ বিরোধী,যুদ্ধাপরাধীন নাসকতা কারী জামাত-শিবিরদেরকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করছেন,ঠিক সেই সময়ে এস.আই মকবুল হোসেন রাজশাহী মহানগরীর আলোচিত জামাতের রোকন পদে বহাল শ্বামী বোয়ালিয়া থানা আমির ইউসুফ, ছেলে,মহানগর সুরা সদস্য আবু তালহা এর বিরুদ্ধে অস্ত্র বোমাবাজি নাসোকতা মামলা আছে একাধিক বোয়ালিয়ায় মামলা সহ দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা আছে সেই
নেত্রী ডাঃ ফাতেমা সিদ্দিকার সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ, গোপনে, প্রকাশ্যে যোগাযোগ,সরকারী তথ্য আদান প্রদান করে সরকার বিরোধী কার্যকলাপের সহিত জড়িয়ে পড়ছেন।মাত্র চাকুরী জীবনের ৮ বছর বয়সেই রাজশাহী নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানাধীন হলদারপাড়া ৩/৩০ সারে তিন কাঠা ও ওবায়ের হাট সংলগ্ন (মৌজা আলীগঞ্জ)বাবা (কনস্টেবল হতে হাবিলদার) নামে ১০.৫ কাঠা সম্পত্তি এবং বনে গেছেন নগরীর স্থায়ী নাগরিক(যাহার আনুমানিক সর্বমোট বাজার মূল্য-৫ কোটি ৪৪ লক্ষ টাকা)।২০১৩ইং সালে ৩১ মার্চ শিবিরের বোমার আঘাতের ফলে এস.আই মকবুল শারীরিক ভাবে অসুস্থ হওয়া কালীন সময় চিকিৎসার সামর্থহীন পরিবার এখন কোটি টাকার মালিক কিভাবে সম্ভব ??
বাবার রাজশাহী মহানগরীতে চাকুরী করার সুবাদে ২০০২ সালে রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি জীবন শুরু এবং শিক্ষা জীবনের শেষ (অনার্স এবং মার্ষ্টাস) রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করার ফলে রাজশাহী মহানগরীতে অবস্থান করেন। সেই সুবাদে স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিগণ সহ রাজশাহী শহরের বিভিন্ন স্পর্ট পূর্ব পরিচিত হওয়া এবং ২০১২ইং সালে বহিরাগত ক্যাডেট এস.আই(নিঃ) হিসাবে চাকুরীতে যোগদানের পর হইতেই রাজশাহী মহানগরী অবস্থান করার কারণে খুব সহজেই বিভিন্ন অপকর্মের সহিত জড়িত থেকেও পার পেয়ে যাচ্ছেন খুব সহজেই। এর আগে রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার সেকেন্ড অফিসার হিসেবে নিয়োজিত ও নিজের চেয়ার এবং পোষাককে ঢাল বানিয়ে করেছেন বিভিন্ন অপকর্ম, টাকার জন্য ফাঁসিয়েছেন অহসহায় দিনমুজুর মানুষকে মিথ্যা মাদক মামলায়, চালিয়েছেন গ্রেফতার বাণিজ্য ও বিভিন্ন জুয়ার স্পর্ট এবং নিয়েছেন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে নিয়েছেন মাসিক মাসোহারা। কাশিয়াডাঙ্গা থানায় থাকাকালীন ঘুষ গ্রহণের প্রতিবেদন ভিডিও সহ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে তাৎক্ষনিক পুলিশ লাইনে ক্লোজ করার অর্ডার হয় এবং পুলিশ লাইনে ক্লোজ থাকাকালীন পঙ্গুত্বকে হাতিয়ার বানিয়ে রাজনৈতিক প্রভাব ও অর্থের বিনিময়ে পুনরায় রাজপাড়া থানায় যোগদান করেন। রাজপাড়া থানায় যোগাদানের পরে হইতে তাহার পঙ্গুত্বকে হাতিয়ার বানিয়ে পুনরায় বাগিয়ে নিয়েছেন সেকেন্ড অফিসারের দায়িত্ব। দায়িত্ব পাওয়া মাত্রই শুরু হয়ে গেছে তার পূর্বের চরিত্রানুযায়ী গ্রেফতার বাণিজ্য ও বিভিন্ন জুয়ার স্পর্ট এবং দেহ ব্যবসায়িক হোটেল থেকে মাসিক মাসোহারা (অর্থ) গ্রহণ। তার যোগদানের পর হইতে রমরমা চলছে লক্ষীপুরসহ রাজপাড়া থানা এলাকার বিভিন্ন বসত বাড়ীতে দেহ ব্যবসা (যার একাধিক নিউজ ও প্রকাশিত হয়েছে, কিন্তু কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। কিছুদিন আগে এস.আই/মকবুল হোসেন কাশিয়াডাঙ্গা থানায় নিয়োজিত থাকা অবস্থায় লিটন নামের একজনের গাড়ী আটকিয়ে রাখার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি ভাইরাল হইলে তারই প্রেক্ষিতে এস.আই/মকবুল হোসেন “সময়ের কথা২৪.কম”প্রতিবেদনে বলেন, ২০১৩ইং সালের ৩১ মার্চ শিবিরের বোমার আঘাতের পরে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসারে জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু পরিবারের চিকিৎসা ব্যয় সামর্থ না থাকায় তাকে উন্নত চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়নি।
৪র্থ পর্বে থাকছে ফেন্সিডিল ও ইয়াবা ব্যাবস্যার কিছু চমকপ্রদ তথ্য
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.