বাসুদেব দাশ,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: মহামারী করোনা ভাইরাসে আতংকিত না হয়ে সচেতন হন সেই স্লোগানকে সামনে রেখে সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশ যখন মহামারীর বিপদ সংকেত ঘোষণা করেছেন তখন সাতক্ষীরার জেলার, তালা উপজেলার প্রশাসন সহ বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী, রাজনৈতিক সংগঠন সাধারণ মানুষের সচেতন করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন, তারই ধারাবাহিকতায় সাতক্ষীরা জেলার, তালা উপজেলার গ্রাম ডাক্তার কল্যাণ সমিতির মান্যবর সাধারণ সম্পাদক গ্রাম ডা: মিঠুন কুমার হালদার তার নিজ অবস্থান থেকে নিরলাস ভাবে গ্রামের অসহায় হতদরিদ্র সাধারণ মানুষদেরকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন কথা হয় তার কাছে আসা একজন অসহায় হতদরিদ্র গ্রামের রুগীর সাথে। তিনি বলেন, গ্রাম ডা: মিঠুন আসলে একজন মানবিক ডাক্তার । তাকে গ্রামের অসহায়- হতদরিদ্র বা যেকোনো মানুষ ফোন করার সাথে, সাথে ছুটে চলে আসেন। আমার মতো অসহায় হতদরিদ্র রুগীদেও সেবা প্রদান করার জন্য নিরলস ভাবে ছুটে চলা তার। তাছাড়া বাংলাদেশ সরকারের ঘোষিত আইন গুলো মেনে চলার জন্য তিনি সাধারণ মানুষদের উৎসাহিত করে যাচ্ছেন। এমনকি যাহারা একেবারে অসহায় হতদরিদ্র গরীব মানুষ তাদেরকে তিনি ফ্রিতে চিকিৎসা সেবা,ঔষধ প্রদান করে যাচ্ছেন। তাছাড়া এই মানবিক ডাক্তারের সাধ্যমত মহামারী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য তিনি সাবান, মাস্ক সহ বিভিন্ন উপকরণ বিনামূল্যে বিতরণ করে যাচ্ছেন। এছাড়াও বিভিন্ন গ্রামে জীবানুনাশক স্প্রে চলমান রেখেছেন । সাতক্ষীরা জেলার, তালা উপজেলা বাংলাদেশ গ্রাম ডাক্তার কল্যাণ সমিতির মান্যবর সাধারণ সম্পাদক গ্রাম ডাঃ মিঠুন কুমার হালদার জানান, মহামারী করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত মানুষের সঠিক পরামর্শ ও সরকারী নিদের্শনা অনুযায়ী মানুষের চিকিৎসা সেবাই নিবেদিত আছি। গ্রামের কোন অসুস্থ মানুষ যদি ফোন করেন তাহলে তার সেবা দেওয়ার জন্য বাড়িতে পৌছে যাচ্ছি। আমি ছাড়াও তালা উপজেলার, বাংলাদেশ গ্রাম ডাক্তার কল্যাণ সমিতি সম্মানিত সকল ডাক্তার গন তাদের নিজ নিজ দায়িত্বে অসহায় হতদরিদ্র মানুষদের সেবাই নিয়োজিত আছেন। ডাঃ মিঠুন কুমার হালদার আরো জানান, তার নিজ দায়িত বোধ থেকে মহামারী করোনা ভাইরাসে আতঙ্কিত মানুষের সঠিক দিক নির্দেশনা, সরকারী স্বাস্থ্য সেবা সমূহ কি, কিভাবে মানুষ নিতে পারবেন, সাধারণ জ্বর, স্বদি, কাশিতে আতঙ্কিত না হয়ে পরমর্শ সহ বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করছি। তিনি সবার কাছে আশীবাদ প্রার্থী। সকলে তার জন্য আশীর্বাদ করবেন, তিনি যেন এই ভাবে সুস্থ থেকে অসহায় হতদরিদ্র মানুষের সেবা পড়ে যেতে পারেন সারা জীবন।