|| ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
ডেঙ্গু রোগ চিকিৎসার যন্ত্রপাতি ছাড়াই চলছে পটুয়াখালী গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-দৈনিক বাংলার অধিকার
প্রকাশের তারিখঃ ২৯ জুলাই, ২০১৯
সুভাষ দাস (পটুয়াখালী) জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক বাংলার অধিকারঃ বর্তমান সময়ে এডিস মশার উেদ্রোপে " ডেঙ্গু"র আতংঙ্কে জনসাস্থ্য হুমকির মধ্যে থাকলেও পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার সাস্থ্য কমপ্লেক্সে ল্যাব টেকনিশিয়ান ছারাই চলছে সাস্থ্য সেবা।
সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, ৫০ শয্যা বিশিষ্ট সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার এবং যথাউপযোগী দক্ষ ল্যাব টেকনিশিয়ান না থাকায় গলাচিপা ও রাঙ্গাবালী দুই উপজেলার দ্বীপ ও চরাঞ্চলের শত শত রোগী চিকিৎসার জন্য আসলেও পর্যাপ্ত ডাক্তার এবং ল্যাব টেকনিশিয়ান ( প্যাথলজিষ্ট) এর অভাবে নানাভাবে হয়রানি শিকার হচ্ছে এসকল মধ্য ও চরঞ্চল এর নিম্নবর্তী জনসাধারণ।
চরকাজল, ইউনিয়নের আক্কাস সিকদার, মো. বশির হাওলাদার, হালিমা বেগম, রফিক মাঝি, আলমাস এবং রাঙ্গাবালী উপজেলার করিম, রবিনা আক্তার, শাহজালাল ব্যাপারী লাইজু বেগম সহ আরো অনেকে রোগী ও তাদের সজনরা জানান।
সরকারি হাসপাতালে আইয়্যাও কোন লাব হইনাই, এইয়্যাহানে ডাক্তার সাহেবরা কোন রহম আছে।
হ্যা আবার সন্ধার পরে ডাক্তার খানায় যাওন লাগে, রোগীর রক্ত প্রস্রাব সহ সব তাদের সেখানেই করাইতে হয়।এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন দূরদূরান্ত থেকে আসা রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ।
এবিষয়ে ডাক্তার ইমাম সিকদার বলেন, ডাক্তার স্বল্পতা আছে নিশ্চয়ই, আমরা যে কজন আছি তা দিয়েই সেবা চালিয়ে যাচ্ছি বলে ল্যাব টেকনিশিয়ান শূন্য থাকায় রোগীদের বিভিন্ন রোগের প্যাথলজিষ্ট বাহিরে থেকে করাতে হয়।
এব্যাপারে উপজেলা সাস্থ্য কর্মকর্তা মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ ল্যাব টেকনিশিয়ান ছাড়াই হাসপাতাল পরিচালনা করছি, এতে করে রোগী সেবা কিছুটা বিগ্ন হলেও কি করার আছে।
এবিষয়ে আমার উর্ধত কর্মকর্তাকে অবহিতি করেছি। তাছারা বর্তমান এডিস মশার আক্রান্ত এ পর্যন্ত কোন রোগী পাওয়া যাইনি।
Copyright © 2024 দৈনিক বাংলার অধিকার. All rights reserved.